শনিবার, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৪

কলারোয়া সমাজসেবা অফিসার নূরে আলম নাহিদ বলেন

কলারোয়া সমাজসেবা অফিসার নূরে আলম নাহিদ বলেন

শেখ রাজু রায়হান কলারোয়া।।

কিছু অনলাইন নিউজ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে, তার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। সাথে সাথে তার প্রেক্ষিতে, আমাদের ব্যাখ্যা নিম্নরূপ

১. ফিরোজা খাতুন এর টাকা সঠিক নাম্বারে প্রেরন করা হয়েছে, নগদের পিন ভূলে যাওয়া কিংবা প্রযুক্তিগত কোন কারনে টাকা উওোলন, অথবা সে জানেই না তার টাকা একাউন্টে জমা হয়েছে।

২.হাসিনা খাতুনের টাকা তার সঠিক নাম্বারেই ১৮ জুন প্রেরনের জন্য পেরোল প্রদান করা হয়েছে,আশা করি খুব শীঘ্র তিনি টাকা পেয়ে যাবেন।

৩. প্রতিবন্ধী বিউটি,এমআইএস করার সময় স্হানীয় গ্রাম পুলিশের নাম্বার দিয়েছিল,মেম্বার হাসান সাহেব ও আমরা সরাসরি তদারকি করে তার টাকা তাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে,এবং পরবর্তীতে যাতে তিনি নিজে ভাতা উওোলন করতে পারেন,তার নাম্বার পরিবর্তন করে নিজের নাম্বার গ্রহন করা হয়েছে।

৪. সালেহা,তিনি ইতোমধ্যে ভাতার টাকা বুঝে পেয়েছেন।

৫. রহিমা,তাহার টাকা সঠিক নাম্বারেই প্রেরন করা হয়েছে।

৬. আসমা খাতুন,তাহার মোবাইল নাম্বারের একটি অংশে অস্পষ্ট লেখার কারনে ২ এর জায়গায় ১ টাইপ করা হয়েছে।তারপরেও তার টাকা ফেরত এসেছে,পুনরায় তার টাকা সঠিক নাম্বারে প্রেরন করা হবে,আশাকরি অচিরেই তিনি টাকা পেয়ে যাবেন।
৭. প্রতিবন্ধী তৌহিদের টাকা সঠিক নাম্বারেই প্রেরন করা হয়েছে, তবু কেন তিনি টাকা পাচ্ছেন না,বোধগম্য হচ্ছে না।হয়তো তিনি খোজ না নিয়ে অভিযোগ করছেন।

মোবাইল নাম্বারের কোন এক সংখ্যা ভূল টাইপ হলে বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তেই যাওয়াটা স্বাভাবিক।

সমাজসেবা দপ্তরে সমাধান পাচ্ছে না,কথাটা মনে খুব আঘাত করেছে,আমাদের নৈশ প্রহরি মেহনতি মানুষের সেবায় নিয়োজিত থেকে করোনা আক্রান্ত হয়ে ফুসফুসের একটি অংশ অকেজো হয়ে জীবন মরণের সন্ধিক্ষণে, আমি নিজে করোনার সকল উপসর্গ নিয়ে জ্বরে আক্রান্ত হলেও টেস্ট করাই নি,রোজা,ইদসহ টানা কয়েকমাস দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি,আমরা সকল স্টাফরাই জ্বরে আক্রান্ত হয়েছি,জীবনকে বাজি রেখে অসহায় মানুষ যাতে সঠিকভাবে টাকা পায় তার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গিয়েছি ও যাচ্ছি।

সমাজের দর্পন গণমাধ্যমসহ কলারোয়াবাসী সকলের সহযোগীতা কামনা করি, আশা করি সবাই সঠিকভাবে টাকা পেয়ে যাবেন।
ধন্যবাদ কলারোয়া বাসি।



Comments are Closed

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: